দুর্ঘটনায় নিজের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন? মানব ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে সেই প্রিয়জনের স্থান পূরণ করে দিতে পারে তার মতোই আরেকজন। এই পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে আগামী ৫০ বছরের মধ্যে। এমন আশার কথা বলেছেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্যার জন গার্ডন। বিজ্ঞানী জন গার্ডন গত শতকের পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে ব্যাঙের ক্লোন করেছিলেন। ওই গবেষণার সূত্র ধরেই ১৯৯৬ সালে ক্লোন করে ‘ডলি’ নামের একটি ভেড়াশাবকের জন্ম দিয়ে বিশ্বব্যাপী হইচই ফেলে দেন। ব্রিটিশ এই জীববিজ্ঞানীর
দাবি, মানুষকে ক্লোন করার চেষ্টা করা হলে হয়তো নৈতিকতার প্রশ্ন উঠবে। বিজ্ঞানী স্যার জনের বাখ্যা হচ্ছে, টেস্টটিউব বেবি নিয়ে কাজ শুরুর সময় প্রায় সবার দৃষ্টি ছিল নেতিবাচক। তবে ১৯৭৮ সালে ‘লুইস ব্রাউন’ নামের প্রথম ‘টেস্টটিউব’ মানবসন্তানের জন্ম ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছিল। পূর্ণাঙ্গ মানব ক্লোনিং সফল হলে সেটাকেও মানুষ ইতিবাচক দৃষ্টিতে নেবে। বিবিসি রেডিও ফোরের দ্য লাইফ সায়েন্টিফিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্যার জন বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে ব্যাঙের ক্লোন করার সময় তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, স্তন্যপায়ী প্রাণীরও ক্লোন করা সম্ভব হবে। পূর্ণাঙ্গ মানব ক্লোনিংয়ের বেলায়ও ‘একই ধরনের উত্তর যথোপযুক্ত হতে পারে’ বলে তিনি মনে করছেন।
দাবি, মানুষকে ক্লোন করার চেষ্টা করা হলে হয়তো নৈতিকতার প্রশ্ন উঠবে। বিজ্ঞানী স্যার জনের বাখ্যা হচ্ছে, টেস্টটিউব বেবি নিয়ে কাজ শুরুর সময় প্রায় সবার দৃষ্টি ছিল নেতিবাচক। তবে ১৯৭৮ সালে ‘লুইস ব্রাউন’ নামের প্রথম ‘টেস্টটিউব’ মানবসন্তানের জন্ম ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছিল। পূর্ণাঙ্গ মানব ক্লোনিং সফল হলে সেটাকেও মানুষ ইতিবাচক দৃষ্টিতে নেবে। বিবিসি রেডিও ফোরের দ্য লাইফ সায়েন্টিফিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্যার জন বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে ব্যাঙের ক্লোন করার সময় তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, স্তন্যপায়ী প্রাণীরও ক্লোন করা সম্ভব হবে। পূর্ণাঙ্গ মানব ক্লোনিংয়ের বেলায়ও ‘একই ধরনের উত্তর যথোপযুক্ত হতে পারে’ বলে তিনি মনে করছেন।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন