আমাদের মহাবিশ্বের জোড়াতারাদের কথা আমরা হরহামেশাই শুনে থাকি। মহাবিশ্বে তারা বেশ সহজলভ্যই বটে। এই যেমন আমাদের আকাশগঙ্গা ছায়াপথেই এরকম প্রায় ৮০টি জোড়াতারা ব্যবস্থার সন্ধান মিলেছে। এদের সবচেয়ে বড় যে বৈশিষ্ট্য তা হলো এরা পরষ্পর মিলে একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে ভয়াবহ গতিতে আবর্তন করতে থাকে। ফলে কেন্দ্রবিমুখী বলের পরিমাণও থাকে বিশাল।
তো এই ব্যবস্থার মাঝে যদি কোনো একটি সাধারণ একটি নক্ষত্র হয় এবং অন্যটি একটি কৃষ্ণবিবর হয় তবে এ ব্যবস্থাকে Be তারকা ব্যবস্থা বলে। জ্যোতির্বিদদের খাতা-কলমে তাত্ব্বিকভাবে এতদিন পড়ে ছিল এই Be তারকাব্যবস্থা। সম্প্রতি স্প্যানিশ জ্যোতির্বিদদের দুরবিনে প্রথমবারের মতো ধরা পড়লো এই ব্যবস্থাটি।
আবিষ্কৃত এই কৃষ্ণবিবরটি যে নক্ষত্রকে কেন্দ করে ঘুরে তার নাম MWC 656 লাসেরটা (লিজার্ড) তারকামণ্ডলে অবস্থিত এই তারকাব্যবস্থা পৃথিবী থেকে প্রায় ৮৫০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এই তারাটি এত দ্রুত ঘুরছে যে যদি এর পৃষ্ঠের গতি মাপা হয় তবে তা হবে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১০ লক্ষ কিলোমিটার!
উল্লেখ্য ২০১০ সাল থেকে বিজ্ঞানীরা এই অঞ্চল থেকে আগত স্বচ্ছ গামা রশ্মি পর্যবেক্ষণ করে আসছিলেন। বর্ণালী বিশ্লেষণ করে তারা এর সঙ্গী তারকাটিকে প্রথম থেকেই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখে আসছিলেন। কারণ ৩.৮ থেকে ৬.৯ গুণ সৌরভর বিশিষ্ট কোনো নিউট্রন তারার অস্তিত্ব থাকা সম্ভব নয় (৩ সৌরভরের উপরে নিউট্রন তারা থাকা অসম্ভব), তবে অবশ্যই এটা একটা কৃষ্ণবিবর। আর সেটাই ধরা পড়লো স্প্যানিশদের লিভারপুল এবং মারকেটর দুরবিনে।
তথ্যসূত্রঃ সায়েন্স ডেইলি।
তো এই ব্যবস্থার মাঝে যদি কোনো একটি সাধারণ একটি নক্ষত্র হয় এবং অন্যটি একটি কৃষ্ণবিবর হয় তবে এ ব্যবস্থাকে Be তারকা ব্যবস্থা বলে। জ্যোতির্বিদদের খাতা-কলমে তাত্ব্বিকভাবে এতদিন পড়ে ছিল এই Be তারকাব্যবস্থা। সম্প্রতি স্প্যানিশ জ্যোতির্বিদদের দুরবিনে প্রথমবারের মতো ধরা পড়লো এই ব্যবস্থাটি।
আবিষ্কৃত এই কৃষ্ণবিবরটি যে নক্ষত্রকে কেন্দ করে ঘুরে তার নাম MWC 656 লাসেরটা (লিজার্ড) তারকামণ্ডলে অবস্থিত এই তারকাব্যবস্থা পৃথিবী থেকে প্রায় ৮৫০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এই তারাটি এত দ্রুত ঘুরছে যে যদি এর পৃষ্ঠের গতি মাপা হয় তবে তা হবে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১০ লক্ষ কিলোমিটার!
উল্লেখ্য ২০১০ সাল থেকে বিজ্ঞানীরা এই অঞ্চল থেকে আগত স্বচ্ছ গামা রশ্মি পর্যবেক্ষণ করে আসছিলেন। বর্ণালী বিশ্লেষণ করে তারা এর সঙ্গী তারকাটিকে প্রথম থেকেই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখে আসছিলেন। কারণ ৩.৮ থেকে ৬.৯ গুণ সৌরভর বিশিষ্ট কোনো নিউট্রন তারার অস্তিত্ব থাকা সম্ভব নয় (৩ সৌরভরের উপরে নিউট্রন তারা থাকা অসম্ভব), তবে অবশ্যই এটা একটা কৃষ্ণবিবর। আর সেটাই ধরা পড়লো স্প্যানিশদের লিভারপুল এবং মারকেটর দুরবিনে।
তথ্যসূত্রঃ সায়েন্স ডেইলি।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন