লার্জ হাড্রন কোলাইডার (এলএইচসি)- পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক প্রজেক্ট। সুইজারল্যান্ড-ডেনমার্কের সিমান্তেরে ভূগর্ভে ২৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে স্থাপিত হয়েছে এই প্রজ্ক্টে। উদ্দেশ্য মহবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য উদঘাটন করা। এরই অংশ হিসেবে বিজ্ঞানীরা হিগস-বোসন কণার তালাশ শুরু করে। ২০১২ সালে এজন্য বিস্ফোরণ ঘটানো হয় এলএইচসি’র সাইক্লোট্রোনে। ২০১২ সালের ৪ জুলাই সেই বিস্ফোরণে হিগস বোসনের সন্ধান মিলেছে বলে দাবি করেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু সন্দেতীত ভাবে নিশ্চিত করতে পারেন নি। শুরু হয় নানা গুঞ্জন, সন্দেহ। বিজ্ঞানীরা আরো ভালোভাবে গবেষণা করে দেখার সিদ্ধান্ত নেন। সম্প্রতি শেষ হয়েছে সেই গবেষণা।অবসান ঘটেছে সেই অনিশ্চয়তার। এলএইচসি বিজ্ঞানীরা এখন ১০০ ভাগ নিশ্চিত তাদের আবিষ্কৃত কণাটিই হিগস বোসন। আর এ ঘোষণাটা
এলএইচসি বিজ্ঞানীরা দিয়েছেন ১৪ মার্চ, ইতালিতে অনুষ্ঠিত রিকনট্রেস ডি মোরিওন্ড কনফারেন্সে। প্রাথমিক অবস্থায় পাওয়া ডাটাসহ আরো আড়াইগুণ বেশি ডাটা বিশ্লেষণ করে নিজেদের আবিষ্কার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা।
তবে এই কণাটি ঠিক কোন ধরনের হিগস কণা, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। এ ব্যাপারে এলএইচসি মুখপাত্র জো ইনকানডেলা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্য আর ২০১২ সালের পরীক্ষা থেকে পাওয়া পুরো ডাটা সেট বিশ্লেষণ করে আমরা নিশ্চিত যে, হিগস কণাই খুঁজে পেয়েছি আমরা। তবে এটা ঠিক কোন ধরনের হিগস কণা ব্যাপারে নিশ্চিত হতে আরো বিস্তারিত গবেষণার দরকার রয়েছে।
জিরো টু ইনফিনিটি
এলএইচসি বিজ্ঞানীরা দিয়েছেন ১৪ মার্চ, ইতালিতে অনুষ্ঠিত রিকনট্রেস ডি মোরিওন্ড কনফারেন্সে। প্রাথমিক অবস্থায় পাওয়া ডাটাসহ আরো আড়াইগুণ বেশি ডাটা বিশ্লেষণ করে নিজেদের আবিষ্কার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা।
তবে এই কণাটি ঠিক কোন ধরনের হিগস কণা, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। এ ব্যাপারে এলএইচসি মুখপাত্র জো ইনকানডেলা এক বিবৃতিতে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্য আর ২০১২ সালের পরীক্ষা থেকে পাওয়া পুরো ডাটা সেট বিশ্লেষণ করে আমরা নিশ্চিত যে, হিগস কণাই খুঁজে পেয়েছি আমরা। তবে এটা ঠিক কোন ধরনের হিগস কণা ব্যাপারে নিশ্চিত হতে আরো বিস্তারিত গবেষণার দরকার রয়েছে।
জিরো টু ইনফিনিটি
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন