
আমাদের সূর্যের সমস্ত হাইড্রোজেন পুড়ে শেষ সময় লাগবে ১০০০ কোটি বছর। ৫০০ কোটি বছর ইতিমধ্যেই অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে। এখন থেকে ৫০০ কোটি বছর পর সূর্যের কেন্ত্রমন্ডলের ৯/১ অংশ হিলিয়ামে পরিণত হবে। কেন্ত্রে হিলিয়াম জ্বারাবার মত যথেষ্ট তাপ না থাকায় কেন্ত্রাঞ্চল অভিকর্ষের টানে সংকুচিত হতে শুরু করবে। সংকোচনের ফলে কেন্দ্রের উত্তাপ পুনরায় বৃদ্ধি পাওয়ায় কেন্দ্রাঞ্চলের বাইরে হাইড্রোজেন দহন শুরু হবে।
নিউক্লিয়ার দহনের অঞ্চল এরপর কেন্দ্রাঞ্চল থেকে বাইরের দিকে সম্প্রসারিত হতে থাকবে। বর্ধিত উত্তাপ বাইরের স্তরে পৌঁছে গেলেই নক্ষত্রটি ফুলতে মুরু করকেব। আরো আরো তাপ বহির্ভাগের কোটি কোটি টন হাইড্রোজেন বহির্ভাগকে আরো সম্প্রসারিত করতে থাকবে। এভাবে ফুলতে ফুলতে নক্ষত্রটি যখন যথেষ্ট বড় হয় তখন এর পৃষ্ঠ তাপমাত্রা 〖2000〗^0 C. এ নেমে অপাসে এবং লাল বর্ণ ধারন করে। এই হল লাল নক্ষত্র। এমাতাবস্থায় নক্ষত্রটির আয়তন এর প্রাথমিক অবস্থার দ্বিগুন হয়ে যায়। পরবর্তী ১০০ কোটি বছরে আয়তন চারগুন হয়ে যায়, এ অবস্থাকে লাল দানব বলা হয়।





ভারতীয় বংমোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী সুব্রাক্ষনিয়াম চন্ত্রশেখর প্রমান করেন যে, সূর্যের চেয়ে ১.৪ গুন কম ভরের কোনো নক্ষত্র চিবস্কেরিত হয় না। সাদা বামন পর্যন্তই এর অন্তিম পরিনতি। ভরের এ সীমাকে চন্ত্রশেখর সীমা বলে।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন