মহাবিশ্বে ডার্ক ম্যাটারের অবস্হান নিয়ে গবেষনা ১৯৩০ সালের কিছু আগে পরে। তখন থেকেই ধরনা করা হয় মহাকাশে যতটা না বস্তু দৃশ্যমান তার চেয়ে বেশী পরিমানে আছে ডার্ক ম্যাটারের সংখ্যা। তবে মেইন সমস্যা হলো এসব অদৃশ্য বস্তু চোখে না দেখে শুধু এদের থেকে নির্গত রশ্নি বা কণা সমূহের উপর ভরসা করে।

এখানে আমার বিষয়টা হলো এগুলো আমি কিভাবে দেখতে পারি, যে বস্তু আলোর কনাকে পর্যন্ত শুষে নেয় তাদের নির্ণয় করার জন্য কিসের সাহায্য নেয়া যায়!
যাই হোক আমরা হয়তো টাইম ডায়ালেশন সম্পর্কে শুনে থাকবো, যদিবা না শুনি তাহলেও অসুবিধা নাই! ধরা যাক একটা ধাতব বুলেট ছোড়া হলো। স্বাভাবিক ভাবে বিনা বাধায় এটা সোজা পথেই যাবে কিন্তু এটাকে যদি মাঝপথে কোথাও শক্তিশালী ম্যাগনেটিক ফিল্ডের পাশ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে দেখা যাবে বুলেটটির গতি পথ একটু বেকে যাবে। এটা ম্যাগনেটিক ফিল্ডের যত কাছ দিয়ে যাবে এর বেকে যাওয়াটা ততটা প্রমিন্যান্ট হবে কেন্দ্রের দিকে। তাহলে এক সাথে অনেক গুলো বুলেট আলাদা আলাদা পিস্তল থেকে একই সাথে ছোড়া হলে দেখা যাবে ঐ ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কাছে দিয়ে যাবার সময় কিছুটা বাক নেবে এবং বুলেটের গতিপথ গুলো কেন্দ্রের দিকে ঝুকে যাবে। ডার্ক ম্যাটারের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটবে যখন বুলেটের গতিপথকে আমরা আলোর সাথে তুলনা করি। তাহলে ডার্কম্যাটার সনাক্ত করার একটা উপায় পাওয়া যেতে পারে যখন দেখা যাবে তার পিছনে থাকা নক্ষত্র গুলোর আলো গুলো খুব কাছাকাছি দেখা যাবে যেটাকে আমরা অপ্টিক্যাল ইলউশন বলতে পারি!
এটাকে আসলে "উইক লেন্সিং" হিসেবে বলা যেতে পারে যা এখন খুব উন্নততর টেক হিসেবে ধরা যায়!
এটাকে আসলে "উইক লেন্সিং" হিসেবে বলা যেতে পারে যা এখন খুব উন্নততর টেক হিসেবে ধরা যায়!
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন