পরিবর্তশীল মহাবিশ্বের একটা সুসঙ্গত কোন অবস্থা বা কোন প্রকৃতি নেই ।উপরের আকাশে তাকালে আমরা রিতীমত বিষ্মিত হয় । অনেক কিছু আছে যা আগে ছিলনা পাশে । একটা ভিতীকর কথা বলেই প্রথমে স্নায়ু উদ্দীপনা সৃষ্টি করি যে আমাদের আকাশে নাকি ঘুড়া হাতি আর নাকি কাল দেবের অবস্থান ? আমরা তো হাটা চলা করি, খাওয়া দাওয়া করি, সর্বশেষ একটা জীবন ধারণ করি ।আমরা কখনো খেয়াল করেছি কেমন করে আমাদের উৎপত্তি ? আর কিজন্যই বা পৃথিবী গ্রহ নক্ষত্রের সৃষ্টি ? সৃষ্টি রহস্যের আদিতে যত সব রহস্য ছিল তার মধ্যে সুপারনোভা অন্যতম । আজ এর সম্পর্কে কিছু সাধারণ তথ্য দিচ্ছি । উপরের ছবিটা
রহস্য অভিযানে 1987 সালে তোলা হয়েছিল । এটার নাম সোপারনোভা 1987A বা SN 1987। শক্তির এক বিষ্ময়কর এবং অতি বৃহৎ বিস্ফোরণের ফলে সোপারনোভার উৎপত্তি ।এই বিস্ফোরণ শক্তি 10 টুডিপাওয়ার 28 মেগাটন বুমের সমান (যেমন অক্টিলিন নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণ) । মহাবিশ্বে দুই ধরণের সোপারনোভা রয়েছে । একটা হল la এবং অপরটি হল lb ।একটু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করি । 1. la সোপারনোভাঃ একে বাইনারি তারার ধরণ(binary star systems) বলা হয়। শ্বেত বামন (white dwarf) এর সৃষ্টি কালে কার্বন ও অক্সিজেন সমন্বয় সাধন করে ।ফলে বৃহৎ বিষ্ফোরণে এ সোপারনোভার উৎপত্তি ঘটে । এর ঘনত্ব 2x10 to the power 9 gcm per 3 ।এই ঘনত্বে কার্বন এনডক্সিজেন (andoxygen) ফিউশন বিক্রিয়ার জন্য পর্যাপ্ত । তখনই এর উৎপত্তি ঘটে । lb or type 2 ঃ হাইড্রোজেনের পূর্ণ উপস্হিতে বৃহৎ(massive) তারা অতি তাপমাত্রায় থাকে এবং কিছু সময় পর ঐ তারা বিস্ফোরণের সাথে ধ্বংস প্রাপ্ত হয় । লৌহের নিউক্লিয়ার ফিউশন ঘটে ।এতে তারার কেন্দ্রে ভর বৃদ্ধি পেতে শুরু করে ।এর পর এটি একটি শ্বেত বামনে পরিণত হয় । বিস্ফোরণের সময় অতি উচ্চ তাপমাত্রায় বৃহৎ তারার মধ্যে হাইড্রোজেনের সাথে এন্টি ম্যাটারের তীব্র সংঘর্ষে আগুনের ফুলকানি বয়ে যায় ।এতে অন্য একটি সোপারনোভার উৎপত্তি ঘটে যাকে আমরা টাইপ টু বলি । একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ যখন তারার কেন্দ্র 5 সৌর ভরের কম হয় তখন একে নিউট্রণ তারকা বলে । আর যখন কেন্দ্র 5 সৌর ভরের বেশি হয় তখন একে ইউনিভার্স বলে ।একে অন্য নামে ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ন বিবর বলে । পোষ্ট ভাল লাগলে অবশ্যই জানাবেন আর প্রশ্ন থাকলে তো অবশ্যই কমেন্ট করবেন । পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
রহস্য অভিযানে 1987 সালে তোলা হয়েছিল । এটার নাম সোপারনোভা 1987A বা SN 1987। শক্তির এক বিষ্ময়কর এবং অতি বৃহৎ বিস্ফোরণের ফলে সোপারনোভার উৎপত্তি ।এই বিস্ফোরণ শক্তি 10 টুডিপাওয়ার 28 মেগাটন বুমের সমান (যেমন অক্টিলিন নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণ) । মহাবিশ্বে দুই ধরণের সোপারনোভা রয়েছে । একটা হল la এবং অপরটি হল lb ।একটু সংক্ষিপ্ত আলোচনা করি । 1. la সোপারনোভাঃ একে বাইনারি তারার ধরণ(binary star systems) বলা হয়। শ্বেত বামন (white dwarf) এর সৃষ্টি কালে কার্বন ও অক্সিজেন সমন্বয় সাধন করে ।ফলে বৃহৎ বিষ্ফোরণে এ সোপারনোভার উৎপত্তি ঘটে । এর ঘনত্ব 2x10 to the power 9 gcm per 3 ।এই ঘনত্বে কার্বন এনডক্সিজেন (andoxygen) ফিউশন বিক্রিয়ার জন্য পর্যাপ্ত । তখনই এর উৎপত্তি ঘটে । lb or type 2 ঃ হাইড্রোজেনের পূর্ণ উপস্হিতে বৃহৎ(massive) তারা অতি তাপমাত্রায় থাকে এবং কিছু সময় পর ঐ তারা বিস্ফোরণের সাথে ধ্বংস প্রাপ্ত হয় । লৌহের নিউক্লিয়ার ফিউশন ঘটে ।এতে তারার কেন্দ্রে ভর বৃদ্ধি পেতে শুরু করে ।এর পর এটি একটি শ্বেত বামনে পরিণত হয় । বিস্ফোরণের সময় অতি উচ্চ তাপমাত্রায় বৃহৎ তারার মধ্যে হাইড্রোজেনের সাথে এন্টি ম্যাটারের তীব্র সংঘর্ষে আগুনের ফুলকানি বয়ে যায় ।এতে অন্য একটি সোপারনোভার উৎপত্তি ঘটে যাকে আমরা টাইপ টু বলি । একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ যখন তারার কেন্দ্র 5 সৌর ভরের কম হয় তখন একে নিউট্রণ তারকা বলে । আর যখন কেন্দ্র 5 সৌর ভরের বেশি হয় তখন একে ইউনিভার্স বলে ।একে অন্য নামে ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ন বিবর বলে । পোষ্ট ভাল লাগলে অবশ্যই জানাবেন আর প্রশ্ন থাকলে তো অবশ্যই কমেন্ট করবেন । পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন